Laxmipur govt. mohila college
👉 Welcome to Laxmipur Govt. Mohila College | ২০২৪ সালের এইচএসসসি পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে দ্বাদশ শ্রেণির পাঠদানের নতুন রুটিন প্রকাশ
লক্ষ্মীপুর সরকারি মহিলা কলেজ

লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিষ্ঠার পরপরই জেলা সদরে নারীদের জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার স্বতন্ত্র একটি উচ্চশিক্ষালয় প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব উপলব্ধি করে ১৯৮৪ সালে ১৮ই এপ্রিল বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ মো: মনছুরুল হক-এর সাহসী উদ্যোগে স্থানীয় বিদ্যুৎসাহী, সমাজসেবী এবং জেলা ও সদর উপজেলা প্রশাসনের ঐক্যবদ্ধ আন্তরিক সহযোগিতায় জেলার নারী শিক্ষার অলংকার লক্ষ্মীপুর সরকারি মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথমে সদর উপজেলা কার্যালয় সংলগ্ন পৌর শহীদ স্মৃতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণে ছোট একটি চৌচালা টিনের ঘরে মাত্র ৯৩ জন ছাত্রী নিয়ে কলেজের স্বপ্নযাত্রা সূচিত হয়। ১৯৮৫ সালের ১৩ই ফেব্রুয়ারি লক্ষ্মীপুর-রায়পুর মহাসড়কের পাশে বর্তমান ভূমিতে কলেজ স্থানান্তরিত হয়।

উন্মোচিত হয় এ অঞ্চলের অবহেলিত অবরোধবাসিনী নারীদের উচ্চশিক্ষার অবারিত দ্বার। কয়েকজন থেকে শতজন,শতজন থেকে সহস্রজন নারী দলে দলে বেরিয়ে আসে প্রতিবন্ধকতার পঙ্কিলতা থেকে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ নিতে। এ অঞ্চলে এক নতুন মাত্রা যোগের আন্দোলনের অগ্রদূত হয়ে ওঠে লক্ষ্মীপুর সরকারি মহিলা কলেজ। বিস্তারিত…

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

লক্ষ্মীপুর জেলার নারী শিক্ষার প্রানকেন্দ্র লক্ষ্মীপুর সরকারি মহিলা কলেজ। ১৯৮৪ সালে বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ মনছুরুল হক স্যার-এর হাত ধরে নারী শিক্ষায় অগ্রগামী এ প্রতিষ্ঠানটি আজ দক্ষিণাঞ্চলের গৌরবময় বিদ্যাপীঠ। বেগম রোকেয়া রংপুরের পায়রাবন্দের নিভৃত পল্লীতে নারী শিক্ষার যে আলোক প্রদীপ জ্বালিয়েছেন, তা আজ লক্ষ্মীপুর সরকারি মহিলা কলেজে দেদীপ্যমান । সিলেবাস ভিত্তিক শিক্ষার পাশাপাশি বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রম, জেন্ডার বৈষম্য বিলোপ, মাদক বিরোধী সচেতনতা, যৌতুক বিরোধী চেতনা, দেশপ্রেম, সততা, ধর্মীয় মূল্যবোধে শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করার পেছনে লক্ষ্মীপুর সরকারি মহিলা কলেজ পরিবার দায়িত্ব ও কর্তব্যনিষ্ঠ ভূমিকা পালন করছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাসহ সকল পর্যায়ে আজ আমরা বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্রগঠনে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ। সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।

লক্ষ্মীপুর সরকারি মহিলা কলেজ (www.laxmipurgovtmohilacollege.edu.bd) নতুন ডাইনামিক ওয়েবসাইটের বোতামটি চালু করতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দ বোধ করছি।
এখন এটি বিজ্ঞানের যুগ এবং বিশ্বজুড়ে তথ্য প্রযুক্তি (আইটি) এর গৌরবময় বিস্তৃতি। আমরা, এমনকি দেশের প্রতিটি ব্যক্তি, জীবনের সকল ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক উদ্ভাবন থেকে চব্বিশ ঘন্টা সুফল পাচ্ছি। অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও প্রযুক্তিগত দিক থেকে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য বর্তমান বাংলাদেশ সরকার কিছু পরিকল্পনা ও কর্মসূচি প্রণয়ন করেছে। তার মধ্যে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ অন্যতম।

শিক্ষকমন্ডলী

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব কলেজ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সংরক্ষিত

কারিগরি সহায়তায় :
ফ্রিডম আইটি ইনস্টিটিউশন
প্রয়োজনে : 01720-164995

Scroll to Top